পিনাট বাটার কেন খাবেন? মারাত্নক সব রোগের মহৌষধ পিনাট বাটার!

পিনাট বাটার কেন খাবেন? মারাত্নক সব রোগের মহৌষধ পিনাট বাটার!

কাঁচাবাদামের সেই গানটির কথা মনে পড়ে? অথবা ভুবন বাদ্যকারের কথা?

বাদাম বাদাম দাদা, কাঁচা বাদাম…!

গানটির বিশাল শারীরিক, মানসিক শক্তি ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব যে আছে, এটা এখন সবাই মানি।

যে ৩ কারণে আপনার তো বটেই শিশুদেরও মাথা হ্যাং হয়ে যায়! পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারে না। যার তিন নম্বর কারণটি ভয়াবহ
যেগুলো দূর করতে বিরাট ভূমিকা আছে এই বাদামের।

কেন যেকোন সহজ কাজও অনেক কঠিন মনে হয়?

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গবেষণা সমস্যার গবেষণা অনুসারে দেখা যায় যে –

১. বাদাম কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
২. রক্তের জমাট বাঁধা বন্ধ করতে পারে এবং
৩. আপনার হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে পারে।

একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ/ নারীদের কর্মক্ষমতা বা পরিশ্রমের ধরণ অনুসারে দৈনিক ৩০ থেকে ৩৫ গ্রাম রোস্টেড পিনাট বাটার খাওয়া ভালো।

নিয়মিত পিনাট বাটার খেলে ব্রেইন/ মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতার হার বেড়ে যায়। ফলে, সব কাজই সহজে বুঝতে পারা যায়। বাদামের সাথে কাজুবাদাম যুক্ত হলে এ হার বেড়ে যায় আরো অনেকখানি। তাই, পরিমাণ মতো বাদাম খান নিয়মিত।
বাটার তৈরি করতে পারেন নিজের বাড়িতেই, সহজেই।

উৎসাহ পিনাট বাটারে আছে এর সহজ সমাধান।
বাজারে অনেক পিনাট বাটার পাওয়া যায়।

আমরা উৎসাহ পিনাট বাটার প্রস্তুত করার সময় সম্পূর্ণভাবে FDA Standard ফর্মুলা এবং অর্গানিক ফর্মুলা ফলো করে প্রস্তুত করা হয়।

উৎসাহ পিনাট বাটারের বৈশিষ্ট্য:

১. পরিপুষ্ট এবং বাছাইকৃত বাদাম থেকে তৈরিকৃত।
২. নির্ধারিত পদ্ধতিতে ও সঠিক মাত্রায় ভাজা হয়।
৩. কোন কেমিকাল, ফ্লেভার, রং মিশানো হয় না।
৪. সয়াবিন তেল বা পাম তেল যুক্ত করা হয় না।
৫. চিনি মিশ্রিত পিনাট বাটার প্রস্তুতের সময় সরকারি চিনি ছাড়া বাইরের অন্য কোন চিনি ব্যবহার করা হয় না।
৬. তেল ব্যবহারের প্রয়োজন হলে নিজস্ব অর্গানিক পদ্ধতিতে উৎপাদিত বাদাম তেল নির্ধারিত ফরমেটে ব্যবহার করা হয় (অপশনাল, সাধারণত প্রয়োজন পড়ে না)।

Utsaho Peanut Butter সম্পর্কে আরো তথ্য জানতে ও Online এ অর্ডার করতে “এখানে ক্লিক” করুন।