
” বাচ্চার মা হয়েছেন, আপনি কিছু বিষয় না জানায় বাচ্চায় ভবিষ্যতে মাসুল দিবে!”
ছোট বাচ্চার সন্তানের ভালোর জন্য বাচ্চাকে উচ্চস্বরে বোকা দেওয়া এটা কি ঠিক?
“আপনার শিশুটির ব্রেইন ক্ষতি হোক চাবেন না!”
ছোট শিশু ছোট থেকে এটা না ওটা না করতে থাকবে। শিশুটির বোঝার ক্ষমতা হয়নি, বারন করা কাজ বার বার করতে পছন্দ করবে। মা বড় মানুষের বোঝার মত ক্ষমতায় শিশুকে বোকা দিচ্ছে।
তা দেখে দেখে মা বিরক্ত, জানেন কি? বিরক্ত ছলে তাকে উচ্চস্বরে বোকা দেওয়া শিশুর ব্রেইন মারাত্মক ক্ষতি!
কল্পনা করুন তো! আপনার আদরের শিশুটি বড় হয়ে মানুষের মতো মানুষ হয়ে আপনার কাছে এসেছে। আপনার বুকটা গর্বে ভোরে যাবে হাসিতে আত্মহারা হয়ে যাবেন। তখন কি নিজের ভিতরে কষ্ট চেপে রাখা যায়। আপনারি আদরের শিশুটি আ আ মা মা বা বা বলা শিশুটি কত বড় হয়েছে।
আদরের শিশুটি ভবিষ্যত আপনারি হাতে।
শিশুর সাথে মানে শিশুর ব্রেইন সাথে ১০টা ভুল করে যাচ্চি!
১. শিশুর একদুইবার ভুলগুলো দেখেই উচ্চস্বরে বোকা।
২. শিশুর আবেগের হ্যা- না বুজেই শিশুর উপরে আমাদের ইচ্ছা চাপিয়ে দেওয়া।
৩.শিশু কথা না শুনলে খিটখিটে মেজাজে শিশুর উপরে কথা।
৪.শিশুকে আদরে সাথে না বুজিয়ে দিয়ে মনেকরি বললে বুজবে।
৫. শিশুদের সাথে নেগেটিভ কথা বলা।
৬.শিশুদের ছোট থেকে ধরে ধরে ভালোবিষয় না শিখানো বড় হয়ে বলি আমার শিশু এমন হলো কেন?
৭. অন্য শিশুর ভালোগুন উদাহরণ নিজের শিশুর ক্ষেত্রে ব্যর্থটা দেখানো সার্পোট না দেওয়া ।
৮. শিশুকে স্বাস্থ্যকর খাবার না খেয়ে বাজারে প্যাকেট জাত অভ্যাস্ত করা।
৯. ডিজিটাল ডিভাইস দিয়ে শিশুদের কে শিক্ষামূলক কাটুন না দেখে ছেড়ে দেওয়া।
১০. শিশুটির প্রতিদিনের বিষয়গুলো নিয়ে না ভাবা।
৫০টা মায়েরদের সাথে তাদের বাচ্চাদের সমস্যা আলোচনা করছি আমাদের দেখানো গাইডলাইনে ৫০ টা মায়েরি বাচ্চা ১মাস পরে ভদ্র নম্রতা ও অনেক উন্নতি করেছে।
১. ৫০ টা বাচ্চার ভয় কাজ করেনা সাহসের সাথে চলে।
২. মায়েদের কথা মত চলে ভুল থেকে শিখে।
৩. বাচ্চার ব্রেইন খুব শক্তিশালি হয়েছে।
৪. মায়েরা নিজেরাই তাদের বাচ্চাদের গড়ে দিচ্ছে।
আপনার আদরের শিশুটি প্রকৃতির সাথে খেলতে খেলতে বড় মানুষের মত মানুষ হয়ে আপনার মুখ উজ্জ্বল করবে। আপনার শিশুকে উপযুক্ত বয়সে উপযুক্ত বিষয়ে পরিবেশে কোলে রাখার দায়িত্ব আপনার
আমরা রয়েছি “উৎসাহ” এর পথ চলায়!